গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে এক ধরনের আর্ট বা শিল্প, এবং এটি একটি ক্রিয়েটিভ পেশা। মূলত কম্পিউটার বা মোবাইলের মাধ্যমে ডিজিটাল ছবি অথবা ভেক্টর আর্ট তৈরি এবং এডিট করাকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বলা হয়। আরও সহজ করে বলতে গেলে কোনো ছবিকে এডিট করা এবং ডিজাইন করাকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন বলা হয়।
নিজের আইডিয়া, চিন্তাশক্তি এবং ক্রিয়েটিভিটি কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কোম্পানির জন্য লোগো, ব্যানার, ব্রুশিয়ার, ভিজিটিং কার্ড, ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ, ইত্যাদি কাজ করতে হয় একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে। এটি বর্তমানে খুবই সম্মানজনক একটি পেশায় পরিনত হয়েছে এবং এর চাহিদাও কম নয় বর্তমান বাজারে।
আজকাল তরুণ দের মাঝে দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই পেশা। অনেক মেয়ে এবং গৃহিণীরাও এখন ঘরে বসে শুরু করছেন গ্রাফিক্স ডিজাইনিং।
বর্তমানে প্রায় সকল কোম্পানি তাদের প্রডাক্ট কে অনলাইনের মাধ্যমে মার্কেটিং করা শুরু করেছে। ধীরে ধীরে বেড়ে উঠছে আরও অনেক ছোট খাটো অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গুলো। আবার ই কমার্স ব্যবসারও ব্যাপক প্রসার ঘটেছে দেশের বাজারে।
এমন অবস্থায় দেশের বাজারে ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর চাহিদা বেড়েছে কয়েকশত গুন। কোম্পানি গুলো খুব ভালো অংকের স্যালারি দিয়ে বিভিন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে হায়ার করছে। এর প্রধান কারন অনলাইনে তাদের পন্যকে গ্রাহকের সামনে আরও সুন্দর এবং আকর্ষনীয় করে উপস্থাপন করা।
তাছাড়া এখন হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ। এখন কোম্পানি গুলো চায় ফেসবুক, ইন্সটাগ্রামে তাদের পন্যের জন্য ভালো কন্টেন্ট কেউ বানিয়ে দিক। কারন সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে আপনি যত বেশী এক্টিভ থাকবেন, আপনার ব্যবসার প্রসার তত বেশি হবে।
এছাড়াও বর্তমানে অসংখ্য ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যারা তাদের ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রাম পেজের জন্য ভালো মানের কন্টেন্ট যেমন, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি বানাতে চান। কিন্তু তাদের হাতে এতটা সময় থাকে না, ফলে তারা বিভিন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে হায়ার করেন।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে গ্রাফিক্স ডিজাইনার দের বর্তমান চাহিদা কতটা এবং এই চাহিদা দিন দিন আরও বেড়েই চলেছে। তাই সময় নষ্ট না করে কাজে লেগে পরুন এবং নিজের জন্য ভালো একটি ক্যারিয়ার গড়ার জন্য নিজেকে গড়ে তুলুন।
আপনারা সবাই জানেন যে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং পেশা কতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে এই Covid-19 এর সময় কত মানুষ তাদের চাকরী হারিয়েছেন এবং অনেকে তাদের ব্যবসায় প্রচুর টাকা লোকসান করেছেন। তাই অনেকেই ধীরে ধীরে বিকল্প হিসেবে বেছে নিয়েছেন ফ্রিল্যান্সিং পেশা, আর ফ্রিল্যান্সিং এ সবচেয়ে বেশি কাজ পাওয়া যায় এই গ্রাফিক্স ডিজাইন এরই।
আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আরও বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে বর্তমানে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করছেন অনেক ফ্রিল্যান্সার। হয়ত আপনার বিশ্বাস করতে কষ্ট হতে পারে কিন্তু এটাই বাস্তব কারন ডিজিটাল দুনিয়াতে গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর চাহিদা এখন ব্যাপক হারে বেড়েছে। তাই কাজও মিলছে খুব ভালো এবং চড়া দামের।
খুব কঠিন কোনো কাজ নয় গ্রাফিক্স ডিজাইন। আপনি যদি আপনার কাজ অথবা চাকরীর পাশাপাশি দৈনিক ২ ঘন্টা করেও সময় দেন, তাহলে মাত্র ২ মাসেই আপনি হয়ে যেতে পারেন একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার।
আসুন এখন জেনে নিই যে জব মার্কেটের কি অবস্থা। আপনারা যদি Bdjobs.com এ একটু ভিজিট করেন তাহলেই দেখতে পাবেন যে সেখানে গ্রাফিক্স ডিজাইনার দের অনেক জব পোস্ট হয়। এবং সেখানে স্টার্টিং স্যালারি ধরা হয় ১৫ থেকে ৩০ হাজার পর্যন্ত।
এই স্যালারি টা কোম্পানি ভেদে ভিন্ন হয়। তবে আমি এমন অনেক গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে চিনি যারা বড় বড় কোম্পানি তে জব করছেন এবং তাদের মাসিক স্যালারি প্রায় ৫০ হাজার এর কাছাকাছি।
আপনি যদি এসব গ্রাফিক্স ডিজাইনার দের সাথে কথা বলেন তাহলে জানতে পারবেন যে তাদের ক্যারিয়ার এর বয়স সবারই ২ থেকে ৫ বছর এর মধ্যে। তাহলে আপনি একবার ভেবে দেখুন যে এত অল্প সময়ে শুধুমাত্র একটি স্কিল শিখে তারা কত টাকা আয় করছেন।
আপনি যদি আপনার কাজের প্রতি সিরিয়াস হন তাহলে আমি বলব আপনি দেরি না করে এখনই শুরু করে দিন গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কোর্স। এবং কোর্স কোথায় করবেন, কিভাবে করবেন, সেসবও আমি বলব নিচে তাই পুরো আর্টিকেল টা পড়বেন।
আসুন এখন জেনে নিই যে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে মূলত কি কি শিখতে হবে এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন কত ধরনের হয়।
সবার প্রথমেই বলতে চাই যে গ্রাফিক্স ডিজাইন দু ধরনের হয়, যেমনঃ
হচ্ছে মূলত কোনো ছবি অথবা কোনো ভেক্টর ফাইল নিয়ে কাজ করা। যেমন লোগো ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন, ব্রুশিয়ার ডিজাইন ইত্যাদি হল স্টিল ইমেল গ্রাফিক্স।
হচ্ছে কোনো ভিডিও এডিটিং, এনিমেশন বানানো, প্রেজেন্টেশন বানানো ইত্যাদির কাজ।
এই দুটি কাজই ভিন্ন, একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে গেলে আপনাকে সবার আগে স্টিল ইমেজ গ্রাফিক্স শিখতে হবে। এবং শুধু স্টিল ইমেজ গ্রাফিক্স শিখেই আপনি হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা শুরু করতে পারবেন। তাই আমি বলব সবার আগে আপনি স্টিল ইমেজ এই ফোকাস করুন।
প্রথমেই বলে নিই যে স্টিল ইমেজ ও মোশন গ্রাফিক্স এর জন্য আপনাকে আলাদা আলাদা সফটওয়্যার শিখতে হবে।
স্টিল ইমেজ গ্রাফিক্স এর জন্য আপনাকে শিখতে হবে
এবং মোশন গ্রাফিক্স এর জন্য আপনাকে শিখতে হবে
সুতরাং দেখতেই পাচ্ছেন যে আপনাকে আলাদা আলাদা সফটওয়্যার এর কাজ শিখতে হবে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবার জন্য। তবে ভয় পাবার কিছু নেই, কারন এই সফটওয়্যার গুলো খুবই সহজ এবং খুবই মজার।
আপনি যদি একবার আপনার কাজে মজা পেয়ে যান তাহলে আপনার সফলতা কেউ থামাতে পারবে না।
সবার প্রথমে আপনাকে শিখতে হবে এডোবি ইলাসট্রেটর। কারন ইলাসট্রেটর এর কাজই অনলাইনে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়।
এর পর আপনাকে শিখতে হবে এডোবি ফটোশপ। আপনাকে ইলাসট্রেটর আগে শিখতে বলার আরেকটি কারন হলো ইলাসট্রেটর শিখে ফেললে ফটোশপ শেখাটা আপনার জন্য অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।
এবার আমি আপনাকে বলব যে আপনি কোথায় গিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন এবং কিভাবে শিখবেন।
অনলাইনে আপনি যদি সার্চ করেন তাহলে অসংখ্য কোর্স ও টিউটোরিয়াল পেয়ে যাবেন। আবার চাইলে আপনি কোনো আইটি সেন্টারে গিয়েও শিখতে পারেন অথবা ভিডিও কোর্সও কিনতে পারেন।
ভিডিও কোর্স কিনতে গেলে আপনার খরচ পরবে ১ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার মত, আর কোনো আইটি সেন্টারে গিয়ে শিখতে গেলে আপনার লাগবে ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মত।
তবে আমি বলব যে একটু কষ্ট করলে আপনি ইউটিউব থেকে ফ্রিতেই শিখে নিতে পারেন এডোবি ফটোশপ ও ইলাসট্রেটর এর সফটওয়্যার গুলো। আবার অনেক প্রতিষ্ঠান এখন গ্রাফিক্স ডিজাইনের কোর্স ফ্রিতেও করাচ্ছে।
আপনি যদি ইউটিউব থেকে শিখতে চান তাহলে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব “GFX mentor” এই চ্যানেল টি। এই চ্যানেল এর ইমরান স্যার হিন্দিতে অসাধারণ ভাবে ফটোশপ ও ইলাসট্রেটর এর টিউটোরিয়াল বানিয়ে রেখেছেন। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারব যে, কোনো আইটি সেন্টারে গিয়েও আপনি এত ভালো শিখতে পারবেন না।
তবে আপনি যদি হিন্দি কম বোঝেন তাহলে “MaxpoinT Hridoy”এই চ্যানেল টি আপনার জন্য, এই চ্যানেলে বাংলায় গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখানো হয়েছে।
এই দুটি চ্যানেল আপনার জন্য সাজেস্টেড রইল, যত দ্রুত শেখা শুরু করবেন ততই আপনি দ্রুত এগিয়ে যাবেন।
সত্যি বলতে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকতে হবে। তবে বর্তমানের মোবাইল গুলো অনেক শক্তিশালী। আপনি আপনার এন্ড্রোয়েড ফোনেও ফটোশপ ও ইলাসট্রেটর এর সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন প্লে স্টোর থেকে।
সেগুলো দিয়েও আপনি টুকটাক কাজ চালিয়ে নিতে পারবেন। তবে মোবাইল এপ্স গুলো মুলত কোনো ডিজাইন এ সামান্য কিছুটা চেঞ্জ বা হাল্কা এডিট করার জন্যই বেশি ব্যবহৃত হয়। প্রফেশনালি যদি কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিনে নিতেই হবে।
আসুন এখন আমরা সংক্ষেপে জেনে নিই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সফটওয়্যার গুলো সম্পর্কে।
ফটোশপের নাম শোনেনি এমন মানুষ বর্তমানে খুব কমই আছে। আর যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন এর পেশায় জড়িত তারা তো Adobe এর সফটওয়্যার ছাড়া কাজই করতে পারেন না বলতে গেলে।
দেখুন মার্কেটে আরও অনেক সফটওয়্যার রয়েছে সেম কাজটি করার জন্য, কিন্তু সবাই Adobe এর সফটওয়্যার ই ব্যবহার করে। তার কারন এর সহজলভ্যতা ও কাজের কোয়ালিটি।
ফটোশপ মুলত রাস্টার ফাইল নিয়ে কাজ করে। রাস্টার ফাইল হচ্ছে সহজ কথায় কোনো ছবি বা ইমেজ ফাইল।
ফটোগ্রাফাররা এটা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে এখন অনেকেই তাদের ছবি গুলো ফটোশপ দিয়ে এডিট করে থাকেন।
ইলাসট্রেটর এর ব্যবহার বর্তমানে সবচেয়ে বেশি করা হয়। কারন ইলাসট্রেটর দিয়ে বড় বড় সব বিলবোর্ড, পোস্টার ইত্যাদি ডিজাইন করা হয়।
ইলাস্ট্রেটর মূলত ভেক্টর ফাইল নিয়ে কাজ করে। এর সুবিধা হল আপনি আপনার ডিজাইন কে যত খুশি তত বড় করতে পারবেন কিন্তু আপনার ডিজাইন ফাটবে না।
স্ক্রিন প্রিন্টিং, ব্যানার, পোস্টার, ভিজিটিং কার্ড, লোগো এর ডিজাইন ইলাস্ট্রেটর দিয়েই বানানো হয়। কারন আপনার ডিজাইন যতই বড় হোক না কেন তা খুবই সুন্দর ভাবে প্রিন্ট হয়।
শুধুমাত্র এই সুবিধার কারনেই ইলাসট্রেটর এতটা জনপ্রিয়। আজকাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে ইলাস্ট্রেটর এর ব্যাপক চাহিদা।
বর্তমানে ভিডিও এডিটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হল প্রিমিয়ার প্রো। বর্তমানে ভিডিও এডিটিং এর ডিমান্ড আগের চেয়ে অনেক বেশি। বিভিন্ন বড় বড় সব কোম্পানি গুলো তাদের সব বিজ্ঞাপন ভিডিওর মাধ্যমেই দিয়ে থাকে।
তাই ভালো ভিডিও এডিটরের ডিমান্ড এখন অনেক বেশি। তাছাড়া বর্তমানে যেই হারে ইউটিউবার দের সংখ্যা বাড়ছে তাতে ভিডিও এডিটিং অন্য লেভেলে চলে গিয়েছে। আর সবার পছন্দের শীর্ষে রয়েছে এই প্রিমিয়ার প্রো সফটওয়্যার টি।
এর মাধ্যমে আপনি এনিমেশন ভিডিও, এডভারটাইজমেন্ট, ইউটিউব ভিডিও এডিটিং সহ আরও অনেক কিছু করতে পারবেন।
আফটার ইফেক্ট মূলত প্রিমিয়ার প্রো এর সাথেই ব্যবহার করা হয়। প্রিমিয়ার প্রো তে এডিট করা ভিডিও গুলো তে আরও সুন্দর এনিমেশন, লোয়ার থার্ড, ইফেক্ট যুক্ত করার জন্যই মূলত আফটার ইফেক্ট সবাই ব্যবহার করে।
আফটার ইফেক্ট আপনার ভিডিও আরও অন্য মাত্রায় নিয়ে যায় এবং আরও অনেক সুন্দর করে তোলে। এতে করে আপনার কাজের কোয়ালিটিও দারুন হয়।
আপনারা হয়ত ভাবছেন যে এডোবি এক্সডি আবার কি জিনিস! উপরের কোথাও তো এর কোনো উল্লেখ নেই।
হ্যা, এডোবি এক্সডি দিয়ে মূলত UI / UX ডিজাইন করা হয়। যার মানে হলো ইউজার ইন্টারফেস ও ইউজার এক্সপেরিয়েন্স।
সংক্ষেপে বলতে গেলে আমরা যে মোবাইলে সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করি, তাদের ডিজাইন গুলো কেমন হবে এবং ব্যবহার কারির জন্য সেটা কতটা সহজ হবে সেটাই হচ্ছে UI / UX ডিজাইন।
বড় বড় সফটওয়্যার ও ওয়েবসাইট কোম্পানিগুলো আজকাল তাদের বিভিন্ন প্রজেক্ট লঞ্চ করার আগে UI / UX ডিজাইনার হায়ার করে থাকেন। এতে করে সেই এপ অথবা ওয়েবসাইট এর ডিজাই আরও ইউজার ফ্রেন্ডলি হয় এবং সহজ ও সুন্দর হয়।
মার্কেটপ্লেস গুলোতেও UI / UX এর প্রচুর কাজ পাওয়া যায়।
সবশেষে একটা কথাই বলব যে আপনাকে লেগে থাকতে হবে যাই করেন না কেন। শুরু করে মাঝ রাস্তায় থেমে যাওয়া যাবে না। আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে এবং সঠিক ভাবে পরিশ্রম করতে হবে, তবেই আপনি সফল হবেন।
আর্টিকেল টি ভালো লাগলে একটা ছোট কমেন্ট অবশ্যই দিবেন।
Detailsbd.com একটি মাল্টিনিশ বাংলা ব্লগ সাইট যেখানে মূলত ব্লগিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ব্যবসা, টেকনোলজি, ও পড়াশোনা রিলেটেড বিষয়বস্তু নিয়ে লেখা হয়। এটি শুরু করা হয় ২০১৮ সালের মে মাসের দিকে। এই সাইট টি আমার প্রথম ওয়েবসাইট তাই অনেক বাধা বিপত্তি সত্বেও আমি এই সাইটটিকে আমার কাছে রেখে দিয়েছি। আমার লেখা কোনো আর্টিকেল পড়ে যদি আপনাদের ভালো লাগে অথবা মন্দ লাগে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।